জানা যায়,মৌসুমের শুরুতে খরা, তারপর আগস্টে ভরা মৌসুমে শ্রমিক ধর্মঘটের কারণে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হয়নি বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
অন্যদিকে চা শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন নতুন বাগান সৃষ্টিতে দ্রুত এগিয়ে আসতে হবে। শ্রীমঙ্গল চা নিলাম কেন্দ্রের পরিচালক এস এম এন ইসলাম মনির বলেন, ‘আমরা যদি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে চাই, তাহলে আমাদের নতুন চারাগাছ লাগাতে হবে, পুরোনো গাছ উপড়ে ফেলতে হবে এবং অব্যবহৃত জমিতে আরও চাগাছ লাগাতে হবে। তাহলেই আমরা লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারব।’
তবে বিশেষজ্ঞদের অভিমত, জলবায়ু পরিবর্তনের এ সময়ে টেকসই চাগাছের উদ্ভাবনে গবেষণায় মনোনিবেশ করতে হবে।
উল্লেখ্য, দেশের ১৬৭টি চাবাগানে ২০২১ সালে ৯ কোটি ৬৫ লাখ কেজি চা উৎপাদন হয়েছিল, যা চা শিল্পের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
আপনার মতামত লিখুন :