ঢাকা ০৮:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বেলকুচিতে প্রতারণামূলকভাবে অব্যাহতি পত্র তৈরি অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে - দৈনিক মুক্তি

বেলকুচিতে প্রতারণামূলকভাবে অব্যাহতি পত্র তৈরি অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

সবুজ সসকার বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে লাইস হাউস টেকনিক্যাল এন্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে প্রতারণামূলকভাবে অব্যাহতি পত্র তৈরি করে অত্র প্রতিষ্ঠানের অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার অপারেটর সাবিনা ইয়াসমিন হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর সাবিনা ইয়াসমিন, গত ১৯ নভেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ২৩ নভেম্বর ২৩ সালে লাইট হাইস টেকনিক্যাল এন্ড বি এম কলেজে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে সাবিনা ইয়াসমিন যোগদানের  পর ১ জুন ২৪ সালে এমপিও ভুক্ত হয়। সাবিনা ইয়াসমিন অসুস্থ্য থাকায়  উক্ত প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক ৬ মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়ার কথা বলে মেডিকেল রিপোর্টের স্বাক্ষর নেয়। সে কোনো অব্যাহতি পত্র স্বাক্ষর করেনি।  পরবর্তীতে ছুটি শেষে কলেজে গেলে থাকে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিতে বাধা প্রদান করে। এবং একটা ভূয়া অব্যাহতি পত্র তৈরি করে তাকে বলে সে নাকি অব্যাহতি দিয়েছে। কিন্তু ভুক্তভোগী কোনো অব্যাহতি দেয়নি বরং বিনা নোটিশে তার মাসিক বেতন বন্ধ করেন দেন অধ্যক্ষ।

অভিযুক্ত অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের সাথে বিভিন্ন ভাবে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি। তার মন্তব্য নেওয়া সম্ভর হয়নি।

উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা দেবাশীষ ঘোষ বলেন, লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুজন কর্মকর্তাকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। খুবই দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরিন জাহান বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনা তদন্ত করে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাক

বেলকুচিতে প্রতারণামূলকভাবে অব্যাহতি পত্র তৈরি অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

আপডেট সময় ০১:১৩:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

সবুজ সসকার বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে লাইস হাউস টেকনিক্যাল এন্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে প্রতারণামূলকভাবে অব্যাহতি পত্র তৈরি করে অত্র প্রতিষ্ঠানের অফিস সহকারি কাম কম্পিউটার অপারেটর সাবিনা ইয়াসমিন হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর সাবিনা ইয়াসমিন, গত ১৯ নভেম্বর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ২৩ নভেম্বর ২৩ সালে লাইট হাইস টেকনিক্যাল এন্ড বি এম কলেজে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে সাবিনা ইয়াসমিন যোগদানের  পর ১ জুন ২৪ সালে এমপিও ভুক্ত হয়। সাবিনা ইয়াসমিন অসুস্থ্য থাকায়  উক্ত প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক ৬ মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়ার কথা বলে মেডিকেল রিপোর্টের স্বাক্ষর নেয়। সে কোনো অব্যাহতি পত্র স্বাক্ষর করেনি।  পরবর্তীতে ছুটি শেষে কলেজে গেলে থাকে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিতে বাধা প্রদান করে। এবং একটা ভূয়া অব্যাহতি পত্র তৈরি করে তাকে বলে সে নাকি অব্যাহতি দিয়েছে। কিন্তু ভুক্তভোগী কোনো অব্যাহতি দেয়নি বরং বিনা নোটিশে তার মাসিক বেতন বন্ধ করেন দেন অধ্যক্ষ।

অভিযুক্ত অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাকের সাথে বিভিন্ন ভাবে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি। তার মন্তব্য নেওয়া সম্ভর হয়নি।

উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা দেবাশীষ ঘোষ বলেন, লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুজন কর্মকর্তাকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। খুবই দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরিন জাহান বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। ঘটনা তদন্ত করে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।