ধারনা করা হচ্ছে গরু চোরা কারবারীদের সাথে ভারতে গরু আনতে গিয়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের তারা খেয়ে নদীতে পরে তার মৃত্যু হতে পারে। তবে সুরতহাল রিপোর্টে গুলি বা জখমের কোন চিহ্ন পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তেতুঁলিয়া মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ (ওসি) জহুরুল ইসলাম নদী থেকে মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন সুরতহাল রিপোর্টে জখমের কোন চিহ্ন পাওয়া যায়নি। আমরা লাশ পোস্ট পোর্টেমের জন্য পঞ্চগড় সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠাব, পোস্ট মোর্টেম রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন হবে। এবিষয়ে এখন পর্যন্ত নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হয়নি। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা না করলে পুলিশ অপমৃত্যুর (ইউডি) মামলা করবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আপনার মতামত লিখুন :