বৃহস্পতিবার(১৬ ডিসেম্বর) সূর্যোদয়ের প্রথম প্রহরে সরকারি ,আধা-সরকারি.স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি ভবন,দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে ৫০ বার তোপধ্বনির পর গুইমারা সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পনের মধ্য দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করে দিবসটির আনুষ্ঠানিকতা শুরু করা হয়।
তোপধ্বনি পর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উশ্যেপ্রু মারমা,গুইমারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তুষার আহমেদ,খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ সদস্য ও গুইমারা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মেমং মারমা,উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা: আলমঙ্গীর হোসেন,পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপক সান্তনু মহাজন,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ঝর্ণা ত্রিপুরা,উপজেলা মহিলা কর্মকর্তা হাসিনা আক্তার,হাফছড়ির ইউ,পির সাবেক চেয়ারম্যান চাইথোয়াই চেšধুরী,নবাগত চেয়ারম্যান মংশে চৌধুরীসহ বিভাগীয় কর্মকর্তারা গুইমারা সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধা জানান।পরে আওয়ামীলীগ ও সকল অংগ্য সংগঠন,গুইমারা প্রেসক্লাব,উপজেলা বিএনপি ও সকল অংগ্য সংগঠনসহ সরকারী-বেসরকারী,সামাজিক সংগঠন,স্কুল-কলেজ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে শহীদ বেদিতে পুস্পস্তবক অর্পন করে শ্রদ্ধা জানান।এ সময় কৃতজ্ঞ জাতি,দেশের পরাধীনতার গ্লানি মোচনে প্রাণ উৎসর্গকারী বীর সন্তানদের সম্মানে
১ মিনিট নীরবতা পালন করে।
সকাল সাড়ে ৮টায় গুইমারা সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোল,পুলিশ,আনসার-ভিডিপি,স্কু
সকাল সাড়ে ১০টায় গুইমারা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা ,১১টায় মুজিববর্ষ প্রমীলা ফুটবল টুর্নামেন্ট এর ফাইনাল ম্যাচ এবং পুরস্কার বিতরণ,বাদ জোহর সন্ত্রান,জঙ্গিবাদ ও মাদক বিরোধী কার্যক্রমে জনমত সৃষ্টির জন্য আলোচনা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত/মুক্তিযোদ্ধা/যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের সুস্বাস্থ্য ও জাতির শান্তি,সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কমানা করে সকল মসজিদ,মন্দির,গীর্জা,প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে মোনাজাত/প্রার্থনা,দুপুরে এতিমখানা ও অনাথ আশ্রমে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়।বিকাল ৪টায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ভার্চুয়ালি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধা,জনপ্রতিনিধি,রাজনৈ
আপনার মতামত লিখুন :