স্ত্রী ও তিন ছেলে এক মেয়েকে নিয়ে কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছেন তিনি।নিজস্ব আবাদি জমি না থাকায় অন্য জমিতে কাজ করতে হতো তাকে,মাঝে মধ্যে রিকশা চালিয়ে কোনরকমে সংসারের বোঝা টানতেন। কিন্তু মহামারীতে ঘোষিত লকডাউনে সকল আয়ের পথ বন্ধ হয়ে যায় তার।
মফিজুল মিয়া বলেন ,করোনা ভাইরাসের কারনে কাজও তেমন চলে না । সুদের উপরে টাকা নিয়ে কোন রকমে ছেলে মেয়েদের কে নিয়ে খেয়ে না খেয়ে বেঁচে আছি। ভাগ্য জোটে নি রেশন কার্ড, এাণ। সরকারের অর্থ সহায়তার তালিকাতে তার নাম অন্তভূক্ত করা হয়নি বলেও অভিযোগ তার।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য মাহবুবুর রহমান বলেন,’আমার ওয়ার্ডে ২০৮ টি বাজেট এসেছে সরকারের অর্থ সহায়তার।কিন্তু সংখ্যায় এর থেকেও অনেক দরিদ্র পরিবার আছে।তাই তালিকা থেকে নাম বাদ পড়েছে। রেশন কার্ডের তালিকায় নাম না থাকার ব্যপারে জানতে চাইলে তিনি দরিদ্র পরিবারের সংখ্যা বেশি তাই দেয়া সম্ভব হয়নি বলে জানান।
প্রায় ৪ মাস থেকে কর্মহীন হয়ে থাকা মফিজুল ইসলাম সকলের সহযোগিতায় বেঁচে থাকার আকুতি জানিয়েছেন।
আপনার মতামত লিখুন :