এছাড়াও মহানগর বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিউল হক রানা, দপ্তর সম্পাদক নাজমুল হক ডিকেন, মহানগর যুবদলের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ সুইট, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান রিটন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি সামসাদ বেগম মিতালী, মহানগর মহিলা দলের যুগ্ম আহবায়ক সামসুন নাহার, নুরুন্নাহার, গুলসান আরা মমতা, জরিনা, ডেইজি, রোকসানা পারভীন লাকী ও নিলুফার ইয়াসমিন, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রবি, সভাপতি আসাদুজ্জামান জনি ও যুগ্ম আহবায়ক আকবর আলী জ্যাকিসহ মহিলা দল, বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের অন্যান্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিনু বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নারী অধিকার ও নারী উন্নয়নে নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহন করেছিলেন। এই সকল কার্যক্রম বাস্তবায়ন করার জন্য তিনি জাতীয়বাদী মহিলা দল গঠন করেছিলেন। তিনি বলেন, দেশের ক্রান্তিকালে নারীরা সর্বদা সামনে থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, বর্তমানেও করছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে একনায়কতন্ত্র তথা অলিখিত বাকশাল কায়েম করেছেন। তাঁর কোন কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করা যাবেনা। কেউ করলে তাকে দেশদ্রোহি বানিয়ে কারাগারে প্রেরণ করছে।
শুধু তাই নয় দেশের সব থেকে সফল তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, আপোসহীন নেত্রী জননেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে বিদায় করে দিতে এই সরকার প্রধানের ইশারায় মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়েছে। বর্তমানে তিনি বিশেষ জামিনে থাকলেও দেশের বাহিরে যেতে পারছেন না। এক রকম গৃহবন্দী অবস্থায় তাঁকে রাখা হয়েছে। তিনি এতটাই অসুস্থ যে দেশের বাহিরে নিয়ে গিয়ে চিকিৎিসা করা প্রয়োজন। কিন্তু এই বিনা ভোটের সরকার তা করতে দিচ্ছেনা।
তিনি বলেন, বেগম জিয়াকে তিলে তিলে মেরে ফেলার গভীর ষড়যন্ত্রে এই সরকার লিপ্ত হয়েছে। এই ষড়যন্ত্র কোনভাবেই সফল হতে দেয়া হবে না। দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করা হবে। এই আন্দোলনে অতিতের ন্যায় মহিলা দলের সদস্যদের সম্মুখে থাকার আহবান জানান মিনু। বক্তব্য শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল মৃত ব্যক্তি, বিশ্বের সকল মুসলমান মৃতব্যক্তির রুহের মাগফেরাত ও বেগম খালেদা জিয়ার আশুরোগ মুক্তি এবং মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়
আপনার মতামত লিখুন :