ম্যাচ শুরুর ৪ মিনিটেই মুলারের গোলে এগিয়ে যায় বায়ার্ন। তবে একটু পরেই আত্মঘাতি গোলে সমতায় ফেরে বার্সা। ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি কাতালানরা। আক্রমণ, মিডফিল্ড, ডিফেন্স সবখানেই দুর্বলতা ছিল প্রকট। বায়ার্নের ক্ষুরধার আক্রমণের সামনে তাই অসহায় হয়ে পড়ে মেসির দল। আধঘণ্টা না যেতেই ৪ গোল হজম করে বসে বার্সেলোনা।
বিরতির পর ফিরে এসে সুয়ারেজের গোল ব্যবধান কমায় কাতালান জায়ান্টরা। এতে যেন আরো তেতে ওঠে বায়ার্ন। একের পর এক গোল দিয়ে উৎসবে মেতে ওঠে বাভারিয়ানরা। চ্যাম্পিয়নস লিগের নকআউট পর্বে সবচেয়ে বড় জয়ের রেকর্ড গড়ে সেমিফাইনালে বায়ার্ন। অন্যদিকে ক্লাব ইতিহাসে লিগে সবচেয়ে শোচনীয় হার বার্সার।
আপনার মতামত লিখুন :