লালমনিরহাট-২ আসনে যে সব কারনে মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে – মাহবুবুজ্জামান আহমেদ।


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় : অক্টোবর ১৯, ২০২৩, ১১:৩৩ অপরাহ্ণ /
লালমনিরহাট-২ আসনে যে সব কারনে মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে – মাহবুবুজ্জামান আহমেদ।

লালমনিরহাট প্রতিনিধিউত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা লালমনিরহাট। পাঁচটি উপজেলা নিয়ে গঠিত এ জেলায় জাতীয় সংসদের সংসদীয় আসন সংখ্যা ৩টি। তারমধ্যে লালমনিরহাট -২ আসনটি ( কালীগঞ্জ -আদিতমারী) এ দুটি উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই দুইটি উপজেলায় রয়েছে ৮টি করে ১৬টি ইউনিয়ন।

এ আসনটিতে মোট ভোটার সংখ্যা চার লাখ ১ হাজার ৩৮৮। এর মধ্যে পুরুষ দুইলাখ ১ হাজার ৩৫৩,  নারী ২ লাখ ৩৪ জন ও তৃতীয় লিঙ্গের একজন।  বর্তমানে এ আসনটিতে টানা দুইবারের সংসদ সদস্য বর্তমান সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। 

বিগত ১১টি নির্বাচনের পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত দেশের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনটি রংপুর-৬ নামে পরিচিত ছিল। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের করিম উদ্দিন আহমেদ বিজয়ী হন। ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মজিবর রহমান বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের করিম উদ্দিন  আহমেদ। ১৯৮৬ সালের ৭ মে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৬ আসনের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় লালমনিরহাট-২।

নির্বাচনে বিএনপি থেকে জাতীয় পার্টিতে যোগদান করে লাঙ্গল মার্কা নিয়ে মজিবর রহমান বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মান্নান। ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ অনুষ্ঠিত চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনে  জাতীয় পার্টির  মজিবর রহমান বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ আলম আলবানি।  ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে পুনরায় জাতীয় পার্টির মজিবর রহমান বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের সামসুল  ইসলাম সুরুজ। ১৯৯৬ সালের ১৫ ই ফেব্রুয়ারী  ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ  নির্বাচনে বিএনপির সালেহ উদ্দিন আহমেদ হেলাল বিজয়ী হয়। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ফ্রিডম পার্টির আব্দুল মান্নান সরকার। এই সংসদ ১১ দিনের ছিল। 
১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মজিবর রহমান বিজয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের নুরুজ্জামান আহমেদ। ২০০১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত অষ্টম সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মজিবর রহমান বিজয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুজ্জামান আহমেদ। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন ইমদাদুল হক।  ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম সংসদ  নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মজিবর রহমান ফের বিজয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির সালাউদ্দিন আহমেদ হেলাল। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামী লীগের নুরুজ্জামান আহমেদ বিজয়ী হন।  ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের নুরুজ্জামান আহমেদ বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রোকন উদ্দিন বাবুল। পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, লালমনিরহাট-২ আসনটি দেশে অনুষ্ঠিত ১১ টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্যে ৩ বার আওয়ামী লীগ, ২ বার বিএনপি, ৬ বার জাপা প্রার্থী জয়লাভ করে। বর্তমানে দেশে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ট ও অংশগ্রহনমূলক সহ নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একদফার আন্দোলন নিয়ে মাঠে রয়েছে বিএনপি। অপরদিকে পশ্চিমা দেশ সহ আমেরিকা বাংলাদেশে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে  তাগিদ দিয়ে আসছে। দেশের এমন পরিস্থিতিতে সরকার সাংবিধানিক কাঠামোর ভেতরে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বারবার ব্যক্ত করছেন। ফলে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বার্চন যদি অংশগ্রহনমূলক হয় বা বিএনপি নির্বার্চনে অংশগ্রহন করেন তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে জনপ্রিয় প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারবেন।  সেক্ষেত্রে লালমনিরহাট- ২ আসনটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিবর্তন এর সম্ভাবনা রয়েছে । এ আসনে বর্তমান সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ  সহ আরো চারজন প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসাবে মাঠে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।  এদের মধ্যে রয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর ভাই কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ২ বারের সফল চেয়ারম্যান ও লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মাহবুবুজ্জামান আহমেদ, সিনিয়র সহসভাপতি, আদিতমারী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজুল হক, বর্তমান চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস ফারুক ও নজরুল ইসলাম মৃধা প্রমুখ। 

সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লালমনিরহাট-২ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাছাই ও মনোনয়নের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলোর কারনে মনোনয়ন দৌড়ে সবার চেয়ে এগিয়ে আছেন মাহবুবুজ্জামান আহমেদ। বিষয়গুলো হলো-

তৃণমুল আওয়ামী লীগের সাথে নিবিড় সম্পর্ক- মাহবুবুজ্জামান বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও আস্থা নিয়ে তার আদর্শ বুকে ধারন করে ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির মধ্যদিয়ে রাজনৈতিক জীবনের হাতেঘড়ি ঘটে। রাজনৈনিক জীবনের ৪৬ বছরে তিনি বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের দায়িত্ব পালন করেছেন সফলতার সহিত। বর্তমানে তিনি লালমনিরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতির পদে দায়িত্বরত রয়েছেন। এলাকার তৃনমুল আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সাথে রয়েছে তার নিবিড় যোগাযোগ ও সম্পর্ক। এ বিষয়ে স্থানীয়রা বলেন,,,তিনি তৃনমুল আওয়ামী লীগের প্রাণ। তাকে ব্যথিত তৃনমুল আওয়ামী সংগঠিত করা সম্ভব নয়।  গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যার প্রমান মেলে।

দলীয় আনুগত্যে অবিচল: মাহবুবুজ্জামান আহমেদ তার রাজনৈতিক জীবনে কোনদিন দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে যাননি। তার রাজনৈতিক আনুগত্যের প্রমান মিলে সবর্শেষ ২০২২ সালে ২২ শে সেপ্টেম্বর কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি- বার্ষিক সম্মেলনে মধ্যদিয়ে। উক্ত ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি  ও  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পরপর ২বার নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান হয়েও আওয়ামী লীগের আভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে তাকে  দাওয়াত করা না হলেও তিনি ৫ হাজার নিজ কর্মী সমর্থক নিয়ে কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন শফিক ও সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান খান কে শুভেচ্ছা জানিয়ে সম্মেলন স্থলে মঞ্চের সামনে মাটিতে বসে  তিনি তাদের বক্তব্য শুনেন এটা দলের প্রতি তার আনুগত্যের বহি:প্রকাশ বলে মনে করছেন দলীয় নেতাকর্মীগণ। 

করোনা কালীন সময়ে  সহায়তা– সারাদেশ যখন বৈশ্বিক করোনা নামক ভাইরাস আতঙ্কে মানুষ আতঙ্কিত। এ সময়ে মানুষ যখন কর্মহীন হয়ে খাদ্য সংকটে দিন কাটাচ্ছিল, দেশের অনেক রাজনৈতিক নেতা, এমপি, মন্ত্রীরা যখন করোনা আতঙ্কে নিজ নির্বাচনী এলাকামুখী হননি, খাদ্য সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াননি ঠিক এমনি সময় মাহবুবুজ্জামান আহমেদ করোনা কে  ভয় না করে জয়ের লক্ষে ঘর হতে রাস্তায় নেমে পড়েন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে। তিনি করোনা মোকাবেলায় রাস্তায় নেমে সাধারণ মানুষের মাঝে মাস্ক,  স্যানিটাইজেশন, সাবান বিতরন করেন, তার উপজেলা পরিষদ হতে বিভিন্ন হাটবাজার গুলোতে  হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করেন। উপজেলার মানুষ করোনা কালীন সময়ে করোনা রোগীরা যাতে অক্সিজেন সংকটে না করে সেজন্য তিনি অতিরিক্ত  অক্সিজেনের ব্যবস্থা করতে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনি অক্সিজেন কনসালটেশন  মেশিন স্থাপন করেন। করোনা কালীন সময়ে দীর্ঘ সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে শিক্ষার্থীরা যেন লেখাপড়া হতে ঝড়ে না পড়ে সেজন্য তিনি অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম  চালু করেন এবং উপজেলা পরিষদ হতে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনলাইন ক্লাস চালু রাখতে মোবাইল, ট্রিপট, সহ যাবতীয় সামগ্রী সহায়তা করেন। এছাড়াও তিনি খাদ্য সহায়তা নিয়ে অসহায় কর্মহীন  মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। 

 জনপ্রতিনিধি হিসাবে অর্জিত সাফল্য–  মাহবুবুজ্জামান আহমেদ ২০১৪ এবং ২০১৯ সালে  দুইবার  কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি  ১৯৯৪ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত কালীগঞ্জের  তুষভান্ডার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান   ছিলেন। মাহবুবুজ্জামান আহমেদ শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি। তিনি ৫ বার লালমনিরহাট জেলা পর্যায়ে এবং ৩ বার রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে প্রাথমিক শিক্ষা পদক লাভ করেন। 

মাহবুবুজ্জামান আহমেদ তুষভান্ডার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থাকার সময় জেলার শ্রেষ্ঠ ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে ২০১২ সালে  সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া সরকারি খরচে সফর করেন। এছাড়াও উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর সরকারি খরচে  ২০১৫ সালে শিক্ষা সফরে তিনি জার্মানী, সুইজারল্যান্ড, স্পেন, চেক প্রজাতন্ত্র ও পর্তুগাল রাস্ট্র সফর করেন। এ আসনে আর কোন জনপ্রতিনিধি এ ধরনের সরকারী সুযোগ পাননি বলে জানা যায়। 

অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন– আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি বিএনপি অংশগ্রহন করেন তাহলে নির্বাচন হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিটি সংসদীয় আসনের জনপ্রিয় ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ নির্বাচনে জয়ী হতে পারবেন এমন তরুন ও জনপ্রিয় প্রার্থীদের মনোনয়ন দিবেন বলে জানা গেছে। সেক্ষেত্রে লালমনিরহাট-২ আসনে বর্তমান সমাজকল্যানমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বিগত ৭ম ও অষ্টম জাতীয় সংসদ  প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ দুই নির্বাচনে জয় লাভ করতে পারেনি। তিনি ২০১৪ সালে ৫ ই জানুয়ারীর দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অন্য রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সে সময়  সারাদেশে এমন মোট  ১৫৩ জন  বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সুত্র বলছে নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করলে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বাছাইয়ে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন কে বিবেচনায় নিয়ে মনোনয়ন দেয়া হবে না। যদি এমনটাই ঘটে সে বেলায়  লালমনিরহাট-২ আসনে আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপির মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  সেক্ষেত্রে  সবার থেকে এগিয়ে থাকবেন তারই সহদর ছোট ভাই মাহবুবুজ্জামান আহমেদ বলে মন্তব্য স্থানীয়দের।

 দলমতের বাহিরে ব্যক্তির গ্রহনযোগ্যতা- দলমতের বাহিরে মাহাবুবুজ্জামান আহমেদ এর ব্যক্তিগ্রহন যোগ্যতায় সবার থেকে এগিয়ে রয়েছেন বলে মন্তব্য করেন তুষভান্ডার ইউনিয়নের কয়েকবারের নির্বাচিত সাবেক ইউপি সদস্য কৃষ্ণচরণ মোহন্ত।  তিনি বলেন, মাহবুবুজ্জামান আহমেদ এমন একজন মানুষ যিনি দলমতের বাহিরে সবার পছন্দের একজন ব্যক্তি। সেক্ষেত্রে এবার মনোনয়ন দৌড়ে সবার থেকে তিনি এগিয়ে থাকবেন বলে মনে করেন তিনি। 

Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com