রাজ্য সরকার করোনার সময় কৃষকদের স্বার্থ নিয়ে কথা না বলেই কৃষকদের শোষণের ষড়যন্ত্র করছে। করোনার মহামারী চলাকালীন সহিংস সন্ত্রাসের মাধ্যমে দরিদ্র কৃষকদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের সবচেয়ে বড় অপরাধ হ’ল তাদের ক্ষমতা বিলুপ্ত করা এবং সুবিধাভোগীদের অযোগ্য ঘোষণা করা সরকারী কর্মকর্তা ও কৃষি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করা। ক্ষমতাসীন বিজেপির নির্বাচন জয়ের জন্য এবং ক্ষমতা দখলের জন্য কালিয়া যোজনা তাড়াতাড়ি চালু করা হয়েছিল এবং দলীয় কর্মীরা সুবিধাভোগী হিসাবে চিহ্নিত হয়েছিল এবং এই প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থ বিতরণ করা হয়েছিল। ক্ষমতাসীন বিজেপি, যা বলেছে যে ২০১২ সালের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরের দিন দ্বিতীয় কিস্তি ঘোষণা করবে, নির্বাচনের এক বছর পরে অযোগ্য সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করতে এবং অর্থ ফেরত দেওয়ার জন্য ৩.61১ লক্ষ কৃষকের কাছে ৫ হাজার কোটি টাকা দাবি করেছে। তবে এখন মাথা নিচু করেছে রাজ্য সরকার। প্রধান বিরোধী দল হিসাবে বিজেপি বারবার এই নির্দেশনার বিরোধিতা করেছে এবং কৃষকদের ক্ষোভের পরে রাজ্য সরকার এটি স্থগিত করেছে। এক পর্যায়ে মোদী সরকার প্রধানমন্ত্রীর কিষান সম্মান নিধি যোজনার আওতায় .5.৫ কোটি কৃষকদের জন্য ১৪,০০০ কোটি টাকা পাঠিয়েছিল, যখন রাজ্য সরকার স্বার্থের বাইরে কৃষকদের শোষণের ষড়যন্ত্র করছে, প্রধান বিরোধী নেতা প্রদীপ নায়েক বলেছিলেন। সবচেয়ে বড় অপরাধ হ’ল করোনার মহামারীর সময় সহিংস সন্ত্রাস চালিয়ে দরিদ্র কৃষকদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করা ext রাজ্য সরকারের টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়নি, তবে তা বাতিল করা উচিত। নির্বাচনের আগে রাজ্য সরকারের তত্কালীন কৃষিমন্ত্রী বলেছিলেন যে সমস্ত যোগ্য সুবিধাভোগী কলিয়া স্কিমের আওতায় এসেছেন। তবে এখন রাজ্য সরকারের স্পষ্ট করা উচিত যে তারা কীভাবে এক বছর পরে অযোগ্য ঘোষণা করে। মিঃ নায়েক দাবি করেছিলেন যে এই সরকারী কর্মকর্তা এবং কৃষি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে এই অর্থ সংগ্রহ করা উচিত যারা তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন এবং অযোগ্য সুবিধাভোগীদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। কোরনা মহামারী চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী স্বনির্ভর ভারত প্রকল্পের জন্য ২০ লক্ষ কোটি টাকা অনুদানের ঘোষণা করেছিলেন। এখন, সারাদেশে লক্ষ লক্ষ কৃষককে সহায়তা করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী কৃষি অবকাঠামো তহবিলের আওতায় এক লক্ষ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা এবং উন্নয়ন প্রকল্প চালু করেছেন। এই প্রকল্পের আওতায় কৃষক, প্যাকস, এফপিও এবং কৃষি উদ্যোক্তারা তাদের কৃষি পরিকাঠামো তৈরি করতে পারবেন। জনগণ ও জনগণের উন্নয়নের ভিত্তিতে অনেক historicতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য জনাব নায়েক প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।